নতুন গতি সাহিত্য পুরস্কার পেলেন কবি তৈমুর খান ও অন্যান্যরা সহ ২টি লিটলম্যাগ সম্পাদক - যুথিকা সাহিত্য পত্রিকা

juthika

সাহিত্য সংস্কৃতির ওয়েবপেইজ, RNI No. : WBBEN/2018/76191

48510280232_eaaf23cf8d_b

Home Top Ad

728x90_4

Post Top Ad

Sunday, December 2, 2018

demo-image

নতুন গতি সাহিত্য পুরস্কার পেলেন কবি তৈমুর খান ও অন্যান্যরা সহ ২টি লিটলম্যাগ সম্পাদক

45700909725_a16c75b8b5_o
PicsArt_12-03-08.19.27

ফারুক আহমেদ, যুথিকা ডেস্ক, কলকাতা : বীরভূম জেলার বিশিষ্ট কবি তৈমুর খান কলকাতার মুসলিম ইনস্টিটিউটহলে ২ ডিসেম্বর ২০১৮ তে নতুন গতি সাহিত্য পুরস্কারে সম্মানিত হলেন । এদিন কবি হিসেবে শুধু মাত্র তৈমুর খানকেই পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কৃত করা হয় কথাসাহিত্যিক অমর মিত্র, প্রাবন্ধিক গৌতম রায়, জালাল উদ্দিন বিশ্বাস ও বাংলাদেশের ফাহমিদউর রহমানকে। পুরস্কারের মূল্য হিসেবে নগদ দশহাজার টাকা ও মানপত্র প্রদান করা হয়। 

ভাঙড়ের গর্ব সমাজসেবী জাহাঙ্গীর আলম পেলেন সমাজসেবায় নতুন গতি পুরস্কার। তাঁর হাতে পুরস্কার ও মানপত্র তুলে দিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাক্তন আইএএস শেখ নুরুল হক।
IMG_20181121_101145

অনুষ্ঠান মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বশিরহাটের তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ ইদ্রিশ আলি, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবী পবিত্র সরকার এবং অধ্যাপিকা মীরাতুন নাহার। অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবী শিল্পপতি মোস্তাক হোসেন ছাড়াও অসংখ্য জ্ঞানীগুণী সাহিত্যিকবৃন্দ ও পত্রিকার সম্পাদকগণ।



উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে এবং ঝাড়খণ্ড, বিহার, ত্রিপুরা রাজ্যেরও বহু বিশিষ্ট সম্পাদক ও কবিদের উপস্থিতি ছিল বিশেষভাবে। পুরস্কৃত হন বহু সমাজকর্মী এবং ছাত্রছাত্রীও। 

পুরস্কার গ্রহণের পর কবি তৈমুর খানের তাঁর প্রতিক্রিয়া জানান, “নতুন গতি সাহিত্য পুরস্কারের জন্য আমাকে নির্বাচন করার জন্য আমি কৃতজ্ঞ ও ধন্য। বর্তমানে সমস্ত পুরস্কারই প্রকৃত যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রদান করা হয় না। সাহিত্যেও এত পক্ষপাতিত্ব এবং পিঠচাপড়ানো ব্যাপার চলে তা দেখে অবাক হই। গতি নিঃসন্দেহে একটি ব্যতিক্রমী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তা না হলে আমার মতো আড়ালে থাকা অখ্যাত গ্রামের মানুষকে কবি হিসেবে পুরস্কৃত করত না। আমি কবিতা লিখি, কেন লিখি তা আমার “আত্মসংগ্রহ” এবং “আত্মক্ষরণ” গদ্যের বই দুটিতে উল্লেখ করেছি। প্রতিমুহূর্তে আমাদের মৃত্যু ঘটছে আর এই মৃত্যু আমরা বহন করে নিয়ে চলেছি। আসলে এই মৃত্যু তো কোনও ব্যক্তির মৃত্যু নয়, মানবিকতার মৃত্যু। এই মৃত্যুই আমাকে কবিতা লেখায়। সুতরাং কবিতা তো সেই অন্তরেরই ক্ষরণ। আমার যাবিত জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবেই উঠে এসেছে প্রতিটি কবিতা ।”

বিকেল তিনটে থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলে অনুষ্ঠান। প্রায় সাড়ে তিনশো মানুষ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিতি ছিল জমাটে। দূরের অতিথিদের জন্য থাকা ও খাওয়ার সুব্যবস্থা ছিল। পরদিন, ৩ ডিসেম্বর উর্দু অ্যাকাডেমিতে কবিতা ও গল্প পাঠের আসর।

No comments:

Post a Comment

Notice

Contact Form

Name

Email *

Message *